রাজপথে নারী শক্তিঃ তানিয়া, সীমা আর মিনা চৌধুরী করলেন শৌর্যের প্রদর্শন
Get link
Facebook
X
Pinterest
Email
Other Apps
গোটা ভারত (India) জুড়ে আজ সারম্বরে পালিত হচ্ছে প্রজাতন্ত্র দিবস (Republic Day)। আরেকদিকে দেশের রাজধানী দিল্লীতে আজ ভারত গোটা বিশ্বের সামনে নিজেদের সৈন্য ক্ষমতার প্রদর্শন করে। আরেকদিকে, আজ রাজপথে মহিলা শক্তির প্রদর্শনও দেখা যায়।
তানিয়া শেরগিল
সিগন্যাল কোরে ক্যাপ্টেন তানিয়া শেরগিল (tania shergill) কোর অফ সিগন্যাল দলের নেতৃত্ব দেন। তখন আরেকদিকে, কেন্দ্রীয় রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স এর র্যাপিড অ্যাকশন ফোর্সের ইনস্পেকটর সীমা নাগ (seema nag) আর সিআরপিএফ হেড কনস্টেবল মীনা চৌধুরী (mina chowdhury) রাজপথে নারী শক্তির প্রদর্শন করেন।
তানিয়া শেরগিল পরিবারের চতুর্থ প্রজন্ম যিনি সেনাতে ভর্তি হয়েছে। ওনার বাবা আর্টিলারি, ঠাকুরদাদা আর্মড আর প্রোপিতামহ শিখ রেজিমেন্টে ইনফ্যান্ট্রি সেনায় থেকে দেশের সেবা করেছেন। তানিয়া শরগিল সিগন্যাল কোরে ক্যাপটেন। উনি ইলেক্ট্রনিকস অ্যান্ড কমিউনিকেশনে বিটেক করেছেন। তানিয়া এবার প্রথম গণতন্ত্র দিবসে পুরুষ দল্কে নেতৃত্ব দেন। এর আগে গত বছর ক্যাপ্টেন ভাবনা কস্তুরি গণতন্ত্র দিবসে পুরুষ দলের নেতৃত্বে ছিলেন।
সীমা নাগ
ইনস্পেক্টর সীমা নাগ সিআরপিএফ এর র্যাপিড অ্যাকশন ফোর্সের সদস্য। সিআরপিএফ বিশ্বের সবথেকে বড় আধাসামরিক বাহিনী। এই বাহিনীতে ৩ লক্ষ ২৫ হাজার জওয়ান আছে।
সীমা নাগ চলন্ত মোটর সাইকেলে দাঁড়িয়ে রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দকে স্যালামি দেন। এর আগে সীমার কাছে রাজপথে হওয়া গণতন্ত্র দিবসের প্যারেডের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হয়, তখন সীমা জানান আমি অনেক দিন ধরেই এই প্যারেডের অংশ হওয়ার অপেক্ষা করছিলাম। আমি এটা নিয়ে খ্যবই উৎসাহিত।
মীনা চৌধুরী
হেড কনস্টেবল মীচা চৌধুরী সিআরপিফ এর সদস্য। হেড কনস্টেবল মিনা অবাক করা স্টাইলে চলন্ত বাইকে দুই হাতে নয় এমএম এর পিস্তল নিয়ে সাবধান মুদ্রায় শক্তি প্রদর্শন করেন।
from India Rag Bengali : Bengali News, Bangla News, latest bengali news, Bangla Khobor, Bangla, বাংলা খবর https://ift.tt/2TSBmFc
উত্তরপ্রদেশের পূর্ব মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদব সব কাজে নিজের অবদান দেখান কিন্তু সরকারি স্কুলের ইসলামিকরণ হচ্ছিল সেই ব্যাপারে তিনি এখন চুপ করেই আছে। উত্তরপ্রদেশে মায়াবতীয় আমলে যা অবস্থা হয়েছিল তার থেকেও খারাপ অবস্থা হয়েছিল অখিলেশ যাদবের আমলে। এটা তো উত্তরপ্রদেশের জনগণের ভাগ্য ভালো যে এখন রাজ্যে যোগী শাসন এসেছে নাহলে রাজ্যের ইসলামিকরনের পক্রিয়া খুব দ্রুতগতিতে এগোচ্ছিল। কোনো রাজ্যে সরকারি স্কুলে বা সরকারি অন্য কাজে সরকারের বা স্থানীয় প্রশাসনের অনুমতি বা সাহায্য ছাড়া পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। আর সেই মতো অখিলেশ আমলে উত্তরপ্রদেশের বেশকিছু স্কুলের নাম পরিবর্তন করে ফেলা হয়েছিল। সরকারি স্কুলের নামের আগে যোগ করে দেওয়া হয়েছিল ইসলামিয়া শুধু তাই নয়, প্রত্যেক সরকারি স্কুল যেখানে রবিবার ছুটি থাকে সেখানে মুসলিম বহুল এলাকায় এই স্কুলগুলিতে রবিবারের বদলে ছুটি থাকতো শুক্রু বার। এমনকি স্কুলে সমস্তকিছু পড়ানো হতো উর্দু ভাষায়। উত্তরপ্রদেশের বলিয়া জেলায় এইরকম বেশকিছু স্কুল নজরে আসে যোগী প্রশাসনের। আর তৎক্ষনাৎ শুরু হয় কড়া পদক্ষেপ। যোগী সরকারের নির্দেশে সাথে সাথে পেইন্টার এনে মুছে ফেলা হয় ইসলামিয়া শব্দগুলি। সমস্ত বিষ...
নোটবন্দি ও GST এর পর আরো এক বড়ো ও গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিলো মোদী সরকার যারা সরাসরি প্রভাব পড়বে সংখ্যালঘু উন্নয়নের ক্ষেত্রে। যা এত দিন পর্যন্ত কংগ্রেস সরকার করে দেখতে পারেনি,তা করে দেখালো মোদী সরকার। কেন্দ্র সরকার হজ যাত্রার জন্য দেওয়া সাবসিডি পুরোপুরো বন্ধ করে দেয়ার ঘোষণা করলো।কেন্দ্রীয় সংখ্যালঘু উন্নয়ন মন্ত্রী আব্বাস নাকিব জানান এবার থেকে হজে যাওয়ার জন্য সংখ্যালঘুদের কোনো সাবসিডি দেওয়া হবে না।এই বছর থেকে হজে যাওয়ার জন্য ভূর্তুকি বন্ধ করে তা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মেয়েদের শিক্ষার জন্য খরচ করা হবে।মুক্তার আব্বাস জানিয়েছেন এই বছর প্রায় ১ লক্ষ ৭৫ হাজার মুসলিম হজে যাবেন সাবসিডি ছাড়াই হজে যাবেন।প্রতি বছর প্রায় ৭০০ কোটি টাকা খরচ হতো হজের ভর্তুকি জন্য সেই টাকা এবার খরচ হবে সংখ্যালঘু মেয়েদের শিক্ষার উন্নয়নের জন্য।এই পদক্ষেপে খুশি সংখ্যালঘু সম্প্রদায় থেকে সাধারণ মানুষ সবাই 24 ghanta live news 24 ghanta
মোদী যুগে এই কদম সবাই মনে রাখবে যার ফলে আজ এক খুশির খবর এল,নোট বাতিলের পর দেশে বৃদ্ধি হয়েছে করদাতার সংখ্যা। চলতি অর্থবর্ষে নভেম্বর পর্যন্ত প্রায় ৩.৮৯ কোটি টাকা আয়কর ই-রিটার্ন দাখিল হয়েছে। রিটার্ন পেশের হার বেড়েছে ১৯.৫ শতাংশ। সংসদে এমনটাই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী শিবপ্রতাপ শুক্লা।অর্থমন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী শিবপ্রতাপ শুক্লা শুক্রবার লোকসভায় জানিয়েছেন, চলতি বছরে একইসময়ে (এপ্রিল-নভেম্বর) জমা পড়েছিল ৩.২৫ কোটি টাকার আয়কর রিটার্ন। চলতি আর্থিক বছরে নভেম্বর পর্যন্ত প্রত্যক্ষ কর আদায়ের পরিমাণ বেড়ে হয়েছে ৪.৮ লক্ষ কোটি টাকা। গত আর্থিক বছরে একই সময়ে তা ছিল ৪.২ লক্ষ কোটি টাকা। বৃদ্ধি ১৪.৩ শতাংশ। কালো টাকা উদ্ধার ও কর ফাঁকি রুখতে সরকার একাধিক পদক্ষেপ করেছে বলেও জানান কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী। তাঁর কথায়, ''৫০ হাজারের বেশি নগদ ব্যাঙ্কে জমার উপরে বাধ্যতামূলক করা হয়েছে প্যান। ২০১৬-২০১৭ সালে ৮,৪৯,৮১৮ কোটি টাকা প্রত্যক্ষ কর আদায় করা হয়েছে। বাজেটে ধরা হয়েছিল ৮,৪৭,০৯৮ কোটি টাকা।''
Comments
Post a Comment